‘স্বল্পকথা কল্পকথা’ জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়ের গ্রন্থভাণ্ডারে একটি নতুন সংযোজন। এর প্রত্যেকটি রচনার মধ্যে যুগপৎ দেখতে পাই সমাজ সচেতনতা এবং রোমান্টিকতার মিশেল। রম্য অথচ তির্যক খোঁচাও লেখাগুলোর চরিত্রের একটা দিক তো বটেই। তাঁর কাব্যভাবনার প্রাসঙ্গিকতা চোখে পড়ার মতো। এই গ্রন্থটির শেষে যুক্ত হয়েছে গদ্য ধারার দুটি নাতিদীর্ঘ রচনা। অবয়বে গদ্য হলেও তার মধ্যেও ফল্গুধারার মতো প্রবাহিত একধরনের কাব্যময়তা পাওয়া যায়। কাব্য এবং গদ্য দুই রকমের লেখার মধ্যেও মুনশিয়ানা তো আছেই।
‘স্বল্পকথা কল্পকথা’ জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়ের গ্রন্থভাণ্ডারে একটি নতুন সংযোজন। এর প্রত্যেকটি রচনার মধ্যে যুগপৎ দেখতে পাই সমাজ সচেতনতা এবং রোমান্টিকতার মিশেল। রম্য অথচ তির্যক খোঁচাও লেখাগুলোর চরিত্রের একটা দিক তো বটেই। তাঁর কাব্যভাবনার প্রাসঙ্গিকতা চোখে পড়ার মতো। এই গ্রন্থটির শেষে যুক্ত হয়েছে গদ্য ধারার দুটি নাতিদীর্ঘ রচনা। অবয়বে গদ্য হলেও তার মধ্যেও ফল্গুধারার মতো প্রবাহিত একধরনের কাব্যময়তা পাওয়া যায়। কাব্য এবং গদ্য দুই রকমের লেখার মধ্যেও মুনশিয়ানা তো আছেই।
লেখকের সঙ্গে আলাপচারিতায় যতটুকু জেনেছি, কোনো ভাষায় প্রয়োগরীতির মধ্যে একমাত্র কাব্যই লেখা যায় না, সেটা আসতে হয়। লেখাগুলো পড়লে বোঝা যায়, লেখাগুলো লেখা হয়নি এগুলো এসে গেছে। তিনি বলেন, ‘আমি কখনো কাব্য রচনা করব ভাবিনি। তবে আমি ভাগ্যবান। অনেকের কবিতাই তো নিয়মিত পড়ছি। বলা যায় আমার সারা জীবন অভিনয়, আবৃত্তির মধ্যেই বসবাস।’
জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় বেশ কিছুদিন নিয়মিত কাব্য রচনা করে চলেছেন। বস্তুত তাঁর সারাটা জীবনই কাব্যময়। আমার ধারণা, যেকোনো পাঠককে তাঁর এই গ্রন্থটির প্রতিটি লাইন স্পর্শ করবে এবং পাঠকের হাতে হাতে ঘুরবে। তিনি বহু পুরস্কারের পাশাপাশি রাষ্ট্রপতি শিল্পকলা পদক, বাংলা একাডেমি সম্মানসূচক আজীবন ফেলোশিপ এবং সম্প্রতি একুশে পদক পেয়েছেন।
‘স্বল্পকথা কল্পকথা’ জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়ের গ্রন্থভাণ্ডারে একটি নতুন সংযোজন। এর প্রত্যেকটি রচনার মধ্যে যুগপৎ দেখতে পাই সমাজ সচেতনতা এবং রোমান্টিকতার মিশেল। রম্য অথচ তির্যক খোঁচাও লেখাগুলোর চরিত্রের একটা দিক তো বটেই। তাঁর কাব্যভাবনার প্রাসঙ্গিকতা চোখে পড়ার মতো। এই গ্রন্থটির শেষে যুক্ত হয়েছে গদ্য ধারার দুটি নাতিদীর্ঘ রচনা। অবয়বে গদ্য হলেও তার মধ্যেও ফল্গুধারার মতো প্রবাহিত একধরনের কাব্যময়তা পাওয়া যায়। কাব্য এবং গদ্য দুই রকমের লেখার মধ্যেও মুনশিয়ানা তো আছেই।
By জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়
Category: কবিতা
‘স্বল্পকথা কল্পকথা’ জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়ের গ্রন্থভাণ্ডারে একটি নতুন সংযোজন। এর প্রত্যেকটি রচনার মধ্যে যুগপৎ দেখতে পাই সমাজ সচেতনতা এবং রোমান্টিকতার মিশেল। রম্য অথচ তির্যক খোঁচাও লেখাগুলোর চরিত্রের একটা দিক তো বটেই। তাঁর কাব্যভাবনার প্রাসঙ্গিকতা চোখে পড়ার মতো। এই গ্রন্থটির শেষে যুক্ত হয়েছে গদ্য ধারার দুটি নাতিদীর্ঘ রচনা। অবয়বে গদ্য হলেও তার মধ্যেও ফল্গুধারার মতো প্রবাহিত একধরনের কাব্যময়তা পাওয়া যায়। কাব্য এবং গদ্য দুই রকমের লেখার মধ্যেও মুনশিয়ানা তো আছেই।
লেখকের সঙ্গে আলাপচারিতায় যতটুকু জেনেছি, কোনো ভাষায় প্রয়োগরীতির মধ্যে একমাত্র কাব্যই লেখা যায় না, সেটা আসতে হয়। লেখাগুলো পড়লে বোঝা যায়, লেখাগুলো লেখা হয়নি এগুলো এসে গেছে। তিনি বলেন, ‘আমি কখনো কাব্য রচনা করব ভাবিনি। তবে আমি ভাগ্যবান। অনেকের কবিতাই তো নিয়মিত পড়ছি। বলা যায় আমার সারা জীবন অভিনয়, আবৃত্তির মধ্যেই বসবাস।’
জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় বেশ কিছুদিন নিয়মিত কাব্য রচনা করে চলেছেন। বস্তুত তাঁর সারাটা জীবনই কাব্যময়। আমার ধারণা, যেকোনো পাঠককে তাঁর এই গ্রন্থটির প্রতিটি লাইন স্পর্শ করবে এবং পাঠকের হাতে হাতে ঘুরবে। তিনি বহু পুরস্কারের পাশাপাশি রাষ্ট্রপতি শিল্পকলা পদক, বাংলা একাডেমি সম্মানসূচক আজীবন ফেলোশিপ এবং সম্প্রতি একুশে পদক পেয়েছেন।